জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সকল বির্তকের উর্ধ্বে ।আসুন এই অবিনাশী চেতনায় সকলে ঐক্যবদ্ধ হই, রুখে দাড়াই সকল অপকর্ম, দুর্নীতি, কুটকৌশল, কুসংস্কার, হীন ও দৈন্যতার বিরুদ্ধে, ঐক্যবদ্ধভাবে গড়ে তুলি সুখী সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ। যেখানে থাকবেনা দারিদ্র্যতার হিংস্র থাবা, থাকবে না মানুষে মানুষে ভেদাভেদ, হিংসা বিদ্বেষ,ভাইয়ে ভাইয়ে হানাহানি, পরনিন্দা, পরচর্চার হীন মনোবৃত্তি । থাকবে না ক্ষমতা দখলের জন্যে সেনাবাহিনীর কামানের হুংকার, থাকবে না অস্ত্রের ঝনঝনানি, থাকবে না ক্ষমতার লোভ লালসা, থাকবে না স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে প্রভূর হাতে সমর্পণের হীন চক্রান্ত। থাকবে না ধর্মের নামে জঙ্গিবাদের অবাধ লীলা খেলা ভন্ডামী আর প্রতারণার রাজনীতি করে বিএনপি জামাত। যাদের তলপি তলপা বলতে কিছু নেই, তারাই বড় বড় কথা বলে, অজু ছাড়াই 'বিসমিল্লাহ্" বলে ধর্ম প্রিয় মুসলমানের সেন্টিমেন্টে আঘাত করে। জিয়া নিজে বঙ্গবন্ধুর খুনীদের এবং ৭১ এর ঘাতক দালাল নরপশুদের পুনর্বাসন করে গেছে। ইতিহাস থেকে মুছে ফেলেছে জাতির জনকের নাম এবং মহান স্বাধীনতায় তাঁর অবদানের কাহিনী। আজ ২০/২৫ বছরের যুবক জানে না ' কে ছিলেন বঙ্গবন্ধু?' আজ আমাদের নতুন করে প্রজন্মকে বলতে হচ্ছে স্বাধীনতার স্বঠিক ইতিহাস। কেন? এ সকল হীন চক্রান্তের নটরাজ ছিলো জিয়াউর রহমান। আজ কত বড় লজ্জার কথা যে জিয়া বঙ্গবন্ধুর অনুমতি ছাড়া সামনের চেয়ারে বসার সাহস পায়নি, সেই জিয়া মার্কিন সি আই এ এবং পি আই এস আই'র ছত্রছায়ায় বাঙ্গালী জাতির হাজার বছরের ইতিহাস পালটে দিয়েছে। সার্বভৌমত্বের গায়ে এঁকে দিয়েছে কলংকের কালিমা। আর তাঁর বিধবা চরিত্রহীনা বিড়ংগনা স্ত্রী সমাজের সব চেয়ে ঘৃণ্য পশু রাজাকার আল বদর নিয়ে দিনের পর দিন, বছরের পর বছর জঙ্গিদের সাথে তাল মিলিয়ে ইসলামের নামে ধ্বংস লীলায় মেতে উঠেছে।
Friday, August 26, 2011
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সকল বির্তকের উর্ধ্বে
১৯৭৫ সালের ১৫ই অগাস্ট গুটিকয়েক বন্দুকধারী বিপথগামী কুজন্মা কুলাঙ্গার এই বিশ্বকাপানো বিশ্বনেতাকে রাতের অন্ধকারে কাপুরুষের মত স্বপরিবারে হত্যার মাধ্যমে স্বাধীনতার লাল সবুজের পতাকায় আবার চন্দ্রবিন্দু (চাঁদ তারা) বসানোর হীন চক্রান্তে লিপ্ত হয়েছিলো। ওরা এখনো গোটা দেশের অভ্যন্তরে গ্রামে গঞ্জে আস্তানা গেড়ে আছে ধর্মের নামে, ইসলামের নামে, ধর্মীয় শিক্ষার নামে এবং ওদেরকে যারা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে আর্থিক সহায়তাসহ সার্বিক পরিচালনা করছে, তাদের কেউ না কেউ, কোনো না কোনোভাবে আওয়ামী লীগের ভিতরেও প্রবেশ করতে পেরেছে।
জাতিরজনকের স্বপ্ন ও আদর্শ বাস্তবায়ণের ক্ষেত্রে ঠিক বঙ্গবন্ধুর মতো একই উদার নীতির বিপক্ষে কিছু কথা বলার জন্যই এ লেখা শুরু করেছি। হয়তো বুঝিনা, অথবা না বুঝেই পোদ্দারপট্টির অথর্ব প্রফুল্ল পোদ্দারের মতো দোকানে কোনো কাষ্টমার না থাকলে যেমন বিড় বিড় করত, ঠিক তেমনি কিছুক্ষণ বিড় বিড় করে ঘুমিয়ে পরবো । আমরা হচ্ছি ছাগলের তিন নম্বর। বাচ্ছা শব্দটি আর লিখলাম না। কারণ নেতানেত্রীগণ আমাদের যতোই বাচ্ছা বলে এড়িয়ে যাকনা কেনো আমরা আর বাচ্ছা নই, শুধু তাই নয়, আমাদের বাচ্ছারাও এখন মূখ ফুটে তাদের মনের কথা বলতে শিখেছে। আমাদের আগামী প্রজন্ম আমাদের পূর্বসূরিদের চেয়ে অনেক সতর্ক ও স্বচেতন মেধার অধিকারী ।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment